ঐতিহাসিক ফেমডম চটি – রানী ইরাবতী – দ্য আনটোল্ড স্টোরি ৩
(Femdom Choti - Rani Iraboti - The Untold Story - 3)
রানি হাত বাজিয়ে সংকেত দিলেন কোটাল প্রধান দিশা আর সেনাপ্রধান চামেলি দুজন পুরুষ ক্রীতদাসের পিঠে চেপে এলো। দুজনের হাতেই ঝুলছে লম্বা সরু চাবুক।
দিশা আর চামেলি এসে রানী ইরাবতীকে মাথা ঝুঁকিয়ে প্রনাম করল।
রানি বল্লেন ” না চাবুক লাগবে না। শুধু লাথি মেরে শেষ করতে হবে অপরাধী কে। দিশা , চামেলি তোরা শুরু কর । আর কাউকে লাগলে আইরিন কে পাঠিয়ে দিচ্ছি”
এক সঙ্গে বলে ওঠে দিশা আর চামেলি – ” না না মহারানী আমরা দুজনেই পারবো।”
মিস্টি হেসে রানি বল্লেন ” তবে যা ”
রক্তাক্ত পিটার মাটিতে মুখ গুজে পড়ে আছে। যত মিস্টি দেখতে এই দুই কন্যা কে ততই নিষ্ঠুর এরা সেটা বুঝতে পারল পিটার যখন চামেলি আর দিশা তাদের চারটে পা দিয়ে পিটারের রক্তাক্ত শরীরে লাথির বৃষ্টি বর্ষন করল। প্রানে বাঁচার জন্য পিটার কিভাবে দুই সুন্দরীর পায়ে পড়ছিল রানী ইরাবতী মানুষে তৈরি সিংহাসনে বসে দেখছিলেন। দিশা আর চামেলি হাফিয়ে পড়েছিল লাথি মারতে মারতে। পিটারের প্রানপাখি খাঁচা ছেড়ে উড়ে যাবে কিছুক্ষনের মধ্যে । নড়াচড়া করছিল না পিটার । চামেলি পিটারের মুখে পা দিয়ে নাড়া দিল। রানির দিকে তাকিয়ে বলল – ” হয়ে গেছে মহারানী।” দিশা বলল না এখন নড়ছে। রানির নির্দেশে মন্ত্রী কনিকা গেল দন্ডপ্রাপ্ত অপরাধীর কাছে। তারপর কয়েক টা জোরে জোরে লাথি মারলো পিটারের দুই পায়ের মাঝে। কয়েকবার খিচুনি দিয়ে কেপে উঠে পিটার শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করল।
মাঠভর্তি জনতা ইংরেজ চাকরের এই কঠোর মৃত্যুদন্ড দেখে উল্লাসে ফেটে পড়ল একটাই আওয়াজ আকাশে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ল “জয় রানি ইরাবতীর জয়” ।
এবার মৃত্যুদন্ডের পালা মুলার খুনের আর একটা আসামি ভারতীয় চাকর লক্ষনরাও এর ।
মৃত্যু ভয়ে লক্ষন কারাগারের মধ্যে ঠকঠক করে কাপছে।
উলঙ্গ লক্ষন কে হাজির করা হলো রানির সামনে। রানি ইরাবতী তখনো সিংহাসনে উপবিষ্ট। লক্ষনের হাত ও পিছমোড়া করে বাধা। রানি অপরাধী কে বল্লেন ” তুই ভারতীয় বলে তোর শাস্তি কম হলো। তোকে পিটারের মতো কস্ট দিয়ে মারা হবে না। ”
লক্ষন কেপেই চলেছে । ওকে মাটিতে শোয়ানো হলো । সুদুর আফ্রিকা থেকে আনা মহিলা জল্লাদ কে আনা হলো। মহিলার নাম মলি। যেমন কুচকুচে আলকাতরা মাখানো গায়ের রং তেমন দশাসই চেহারা। রানির নির্দেশে মলি উলঙ্গ হলো তারপর হতভাগ্য লক্ষনরাও এর মুখেতে বিশাল গামলার মতো কালো কদাকার নিতম্ব চেপে বসলো। লক্ষন এর কম শাস্তি এটাই।
নিগ্রো মহিলার সুবিশাল নিতম্বের তলার শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করা। লক্ষন ছটফট করছে মলির যোনিদেশ থেকে চটচটে তরল লক্ষনের মুখে পড়ছে কৃষ্ণকায় মলির মলদ্বার লক্ষনের নাকে চেপে রয়েছে। প্রান দিয়ে নিশ্বাস নেওয়ার চেস্টা করছে লক্ষন এই জল্লাদ মহিলার নিতম্বের তলা থেকে । মলি সম্পুর্ন শরীরের ভার ছেড়ে দিয়ে লক্ষনের মুখে বসেছে। কয়েকমিনিট লক্ষন ছটফট করতে থাকলো। কয়েকবার সর্বশক্তি দিয়ে মলির পেছন সরানোর চেস্টা করল মুখ থেকে। বারো মিনিট পর একদম স্থির হয়ে গেল। মন্ত্রী কনিকা এগিয়ে এলো দন্ডিত লক্ষনের দিকে। তারপর সজোরে বেশ কয়েক টা লাথি মারল লক্ষনের দুই পায়ের মাঝখানে। লক্ষন নড়াচড়া করল না। রানির নির্দেশে মলি উঠে এলো মৃত লক্ষনের মুখ থেকে। কনিকা কয়েক্টা লাথি মেরে দেখল। স্থির । হ্যা শাস্তি পেয়েছে অপরাধের ।
রানির রথ কাধে তুলে নিয়ে প্রাসাদে চলল চাকরের দল।
মলির মতো আরো ন জন কালো রাক্ষসী বেরিয়ে এসেছে হাতে চকচক করছে ধারালো ছুরি। আজ ওদের মহাভোজ । নরমাংস দিয়ে ভোজ করবে আজ এই রাক্ষসীর দল।
চলবে….
What did you think of this story??
Comments